কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাজীবুল ইসলাম খানের হস্তক্ষেপে বন্ধ হলো বাল্যবিবাহ। শুক্রবার সকালে কয়া ইউনিয়নের বারাদি গ্রামের শামীম রেজার মেয়ে সুলতানপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণির ছাত্রী (১৪) কে বিবাহ দেবার প্রাক্কালে প্রশাসনের হস্তক্ষেপে বিয়ে বন্ধ করে দেয়া হয়। প্রশাসনের উপস্থিতি টের পেয়ে মেয়ের বাবা – মা পালিয়ে গেলেও বাল্যবিবাহে সহযোগীতা করায় ঘটনাস্থলে থাকা ৬ নং ইউপি সদস্য শিহাব কে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এবিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাজীবুল ইসলাম খান জানান,গোপন সংবাদের ভিত্তিতে খবর পাওয়া মাত্রই ঘটনাস্থলে পৌছে থানা পুলিশের সহযোগীতায় বাল্যবিবাহ বন্ধ করা হয় এবং দায়িত্ব পালনে অবহেলা ও বাল্যবিবাহে সহযোগীতা করায় একজন ইউপি সদস্য কে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। তিনি আরো জানান,ইউপি চেয়ারম্যান ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিকট থেকে পুনরায় বাল্যবিবাহ হবেনা মর্মে অঙ্গীকারামা নেয়া হয়েছে।
আপনার মতামত লিখুন :