কুমারখালী উপজেলার নন্দলালপুর ইউনিউয়নের মনোহরপুর গ্রামের আশরাফের ছেলে মোঃ জনি কাশেমপুর গ্রামের মোঃ আলফাজের মেয়ে ইশিতাকে (১৪) ৮ম শ্রেনীর ছাত্রীকে বাল্যবিবাহ করে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাল্যবিবাহ নিষিদ্ধ করার পরেও প্রশাসন ও আইন কে তোয়াক্কা না করে নোটারী পাবলিকের নাম ব্যাবহার করে মোঃ আলফাজ নিজের ৮ম শ্রেনী পড়ুয়া শিশু মেয়ে কে ভুলিয়ে ভালিয়ে বাল্যবিবাহ দেয়।পড়াশোনা করার বয়সে মেয়েটির ঘারে চেপে যায় সংসার।ঘটনা সত্য কিনা জানতে একটি সাংবাদিক ইউনিট তাদের কাছে যেয়ে জিজ্ঞেস করলে উলটা মেয়ের পিতা মোঃ আলফাজ বিভিন্ন উপর মহলে ফোন দেয় এবং সাংবাদিকদের বিভিন্ন হুমকি-ধামকি দেন।এছাড়াও তিনি ফোনে নন্দলালপুর ৫নং ইউপি সদস্য মোঃ রাজ্জাক মেমবারকে ডাক দেন এবং তাকে দিয়ে সাংবাদিকদের বিভিন্ন ভাবে অপমান করেন এবং ভয়-ভীতি দেখান।এছাড়াও তারা বলেন যে নোটারী পাবলিক থেকে ওনারা বিয়ে পরিয়েছেন।কিন্তু তাদের কাছে বিবাহের কাগজ বা যে কোনো আলামত দেখতে চাইলে তারা বলেন অমুকের কাছে তমুকের কাছে কাগজ আছে।অত:পর তারা কোনো প্রকার বিবাহের প্রমানাদি না দেখাতে পারলে বলেন যে নোটারী পাবলিক থেকে দেখে আসতে তারা কিছুই দেখাতে পারবেন না। এ বিষয়ে আলাউদ্দিন আহম্মেদ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শ্রী নিমিত্য কুমার গুহু বলেন, ইশিতা আমাদের বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেনী পড়ুয়া একজন মেধাবী ছাত্রী। এ বিষয়ে আমি কোনো ভাবে অবগত ছিলাম না থাকলে অবশ্যই আমি বাধা দিতাম।আমি চাই না এত মেধাবী একজন ছাত্রীর এত অল্প বয়সে বিবাহ হোক।এছাড়াও তিনি বলেন আপনাদের সকল পদক্ষেপে আমি আপনাদের পাশে আছি।<br>
এভাবে নোটারী পাবলিকের নাম ভাঙ্গিয়ে মেয়ের পিতা মোঃ আলফাজ নিজের ১৪ বছর বয়সী মেয়ের বিবাহ দেন।তাকে এ বিষয়ে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি সাংবাদিকদের উপরে চরাও হন।তিনি এটাও বলেন বহু উপর মহল অবদী তার হাত আছে আর তিনি কাউকে তোয়াক্কা করার সময় রাখেন না।<br>
উক্ত বিষয়টি খতিয়ে দেখে আইনত ব্যাবস্থা গ্রহনের জন্য উপজেলা নির্বাহী অফিসারের সুদৃষ্টি কামনা করেন সচেতন মহল।
"এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।"