০৭:১৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ৩০ ভাদ্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

লংগদুতে একেরএক গরু চুরি নেই কোন পদক্ষেপ

  • Reporter Name
  • প্রকাশের সময় : ০১:০৯:০০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ মার্চ ২০২০
  • 229
রাঙ্গামাটি লংগদু উপজেলার বগাচত্বর ইউপিতে প্রতি মাসে মাসে গরু চুরি।  স্থানীয় ভাবে চোরদের ধরতে কোন রকম প্রদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছেনা বলছেন সাধারণ মানুষ।
গত রবিবার ১৫ই মার্চ দিবাগত রাত্রে পেটান্নারমা ছড়া এলাকার মোঃ জাফর (কবিরাজ)  এর নিজ গরুর গোয়াল থেকে একটি গরু চুরি করে নিয়ে যায় চোরারা। যার বর্তমান বাজার মূল্য ৬০থেকে ৭০ হাজার টাকা হবে বলে জানিয়েছেন গরুর মালিক।
উক্ত এলাকা গুলো থেকে  প্রায় প্রতি মাসে গরু চুরি হচ্ছে। এলাকাবাসী বলছেন এটা  একটি বড় চক্র গরু চুরির টাকা শেষ হলে আবার আরো একটি চুরি করে। এভাবে সাধারন মানুষের ক্ষতি করছে চোরারা।
উল্লেখ্য যে গত ৮ ফেব্রুয়ারি দক্ষিন মারিশ্যাচর মনা মিয়া নামে এক ব্যাক্তির ঘর থেকে একি সাথে দুইটি গরু চুরি হয় যা লংগদু থানাতে অবগত করা হয়। কিন্তু কোন অবস্থাতেই চোরদের ধরা যাচ্ছেনা। এ পর্যন্ত ৭/৮ মাস সময়ে প্রায় ৯টি গরু চুরি হয়।
সাধারন মানুষ বলছে চোরদের বিরুদ্ধে কোন রকম ব্যবস্থা না নেওয়াতে দিন দিন গরু চুরি বেড়েই চলেছে। তারা প্রশাসনের সু দৃষ্টির দাবী করছেন।  এভাবে চলতে থাকলে এলাকতে অশান্তি বিরাজ করবে শুরু হবে হট্টগোল। তারা আরো বলছেন গরু গুলো চুরি হয়ে পাহাড়ী পথে ঢুকছে। হয়তো পাহাড়ী বাঙ্গালী এক সঙ্গে চুরির কাজ করছে।
এসব দুর্গম এলাকার সাধারন মানুষ গুলো গরু,ছাগল, হাঁস,ইত্যাদি পশু পালন ও কৃষি কাজের উপর নির্ভরশীল। তাদের দাবী চোরদের ধরে আইনের আওতায় শাস্তি প্রধান করা হোক।
Tag :

মৌলভীবাজারে যৌতুকের দাবিতে গৃহবধূকে নির্যাতন ! প্রশাসনের নিরব ভূমিকা

লংগদুতে একেরএক গরু চুরি নেই কোন পদক্ষেপ

প্রকাশের সময় : ০১:০৯:০০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ মার্চ ২০২০
রাঙ্গামাটি লংগদু উপজেলার বগাচত্বর ইউপিতে প্রতি মাসে মাসে গরু চুরি।  স্থানীয় ভাবে চোরদের ধরতে কোন রকম প্রদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছেনা বলছেন সাধারণ মানুষ।
গত রবিবার ১৫ই মার্চ দিবাগত রাত্রে পেটান্নারমা ছড়া এলাকার মোঃ জাফর (কবিরাজ)  এর নিজ গরুর গোয়াল থেকে একটি গরু চুরি করে নিয়ে যায় চোরারা। যার বর্তমান বাজার মূল্য ৬০থেকে ৭০ হাজার টাকা হবে বলে জানিয়েছেন গরুর মালিক।
উক্ত এলাকা গুলো থেকে  প্রায় প্রতি মাসে গরু চুরি হচ্ছে। এলাকাবাসী বলছেন এটা  একটি বড় চক্র গরু চুরির টাকা শেষ হলে আবার আরো একটি চুরি করে। এভাবে সাধারন মানুষের ক্ষতি করছে চোরারা।
উল্লেখ্য যে গত ৮ ফেব্রুয়ারি দক্ষিন মারিশ্যাচর মনা মিয়া নামে এক ব্যাক্তির ঘর থেকে একি সাথে দুইটি গরু চুরি হয় যা লংগদু থানাতে অবগত করা হয়। কিন্তু কোন অবস্থাতেই চোরদের ধরা যাচ্ছেনা। এ পর্যন্ত ৭/৮ মাস সময়ে প্রায় ৯টি গরু চুরি হয়।
সাধারন মানুষ বলছে চোরদের বিরুদ্ধে কোন রকম ব্যবস্থা না নেওয়াতে দিন দিন গরু চুরি বেড়েই চলেছে। তারা প্রশাসনের সু দৃষ্টির দাবী করছেন।  এভাবে চলতে থাকলে এলাকতে অশান্তি বিরাজ করবে শুরু হবে হট্টগোল। তারা আরো বলছেন গরু গুলো চুরি হয়ে পাহাড়ী পথে ঢুকছে। হয়তো পাহাড়ী বাঙ্গালী এক সঙ্গে চুরির কাজ করছে।
এসব দুর্গম এলাকার সাধারন মানুষ গুলো গরু,ছাগল, হাঁস,ইত্যাদি পশু পালন ও কৃষি কাজের উপর নির্ভরশীল। তাদের দাবী চোরদের ধরে আইনের আওতায় শাস্তি প্রধান করা হোক।