ঢাকা ০৮:৫৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৩, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

দোহারে নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে ইলিশ শিকারঃ গ্রেফতার-১০

ঢাকার দোহার উপজেলায় পদ্মানদীর ৩২ কিলোমিটার এলাকায় রাতভর অভিযান পরিচালনা করেছে নৌ পুলিশ।  এসময় নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল দিয়ে মা ইলিশ ধরায় ১০ জেলেকে আটক করেছে কুতুবপুর নৌ পুলিশ ফাঁড়ি।

শনিবার মধ্যরাত থেকে সকাল পযন্ত এ অভিযান পরিচালনা করে কুতুবপুর নৌ পুলিশ। কুতুবপুর নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই জহিরুল ইসলাম, এএসআই রুবেল মোল্লা-সহ সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে পদ্মা নদীতে ৩২ কিমি এলাকায় অভিযান চালান। এ সময় ১ লাখ মিটার কারেন্ট জাল, ৭ কেজি ইলিশসহ ১০ জেলেকে আটক করা হয়। পরে জব্দকৃত জাল আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়।

আটককৃত জেলেরা হলো: উপজেলার মধুরচর গ্রামের আমিনুল বেপারী, আসিফ বেপারী, রবিউল মিয়া, মো. সাইদুল ইসলাম, মিজানুর, হিরু মিয়া, মো. নুর ইসলাম আজহার হাওলাদার, সজিব, শাহিন বেপারী।

কুতুবপুর নৌ- পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ জহিরুল ইসলাম বলেন, ইলিশের উৎপাদন বাড়াতে ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুম ১২ অক্টাবর থেকে ২২ দিন ইলিশ প্রজনন ক্ষেত্রে ইলিশসহ সব ধরনর মৎস্য আহরণ নিষিদ্ধ করেছে সরকার। তারই ধারাবাহিকতায় দোহারে পদ্মা নদীতে অভিযান পরিচালনা করা হয়। নৌ পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। জেলেরা যাতে নদীতে মাছ শিকার করতে না পার, তার জন্য নৌ-পুলিশ সার্বক্ষনিক টহল দিচ্ছে। আটককৃতদের বিরুদ্ধে ২ দুটি নিয়মিত মামলা দেয়া হচ্ছে।

দোহার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোবাশ্বের আলম বলেন, ইলিশ আহরণে বিরত থাকা ৫০ জন জেলেকে ২৫ কেজি করে ভিজিএফ খাদ্য সহায়তা দেওয়া হয়েছে।

ট্যাগ :

কালজয়ী গদ্যশিল্পী মীর মশাররফ হোসেনের ১৭৬ তম জন্মবার্ষিকী

কপি না করে নিউজ লিখা শিখুন!

দোহারে নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে ইলিশ শিকারঃ গ্রেফতার-১০

প্রকাশের সময় : ১২:১১:৫২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৩

ঢাকার দোহার উপজেলায় পদ্মানদীর ৩২ কিলোমিটার এলাকায় রাতভর অভিযান পরিচালনা করেছে নৌ পুলিশ।  এসময় নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল দিয়ে মা ইলিশ ধরায় ১০ জেলেকে আটক করেছে কুতুবপুর নৌ পুলিশ ফাঁড়ি।

শনিবার মধ্যরাত থেকে সকাল পযন্ত এ অভিযান পরিচালনা করে কুতুবপুর নৌ পুলিশ। কুতুবপুর নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই জহিরুল ইসলাম, এএসআই রুবেল মোল্লা-সহ সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে পদ্মা নদীতে ৩২ কিমি এলাকায় অভিযান চালান। এ সময় ১ লাখ মিটার কারেন্ট জাল, ৭ কেজি ইলিশসহ ১০ জেলেকে আটক করা হয়। পরে জব্দকৃত জাল আগুনে পুড়িয়ে ধ্বংস করা হয়।

আটককৃত জেলেরা হলো: উপজেলার মধুরচর গ্রামের আমিনুল বেপারী, আসিফ বেপারী, রবিউল মিয়া, মো. সাইদুল ইসলাম, মিজানুর, হিরু মিয়া, মো. নুর ইসলাম আজহার হাওলাদার, সজিব, শাহিন বেপারী।

কুতুবপুর নৌ- পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ জহিরুল ইসলাম বলেন, ইলিশের উৎপাদন বাড়াতে ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুম ১২ অক্টাবর থেকে ২২ দিন ইলিশ প্রজনন ক্ষেত্রে ইলিশসহ সব ধরনর মৎস্য আহরণ নিষিদ্ধ করেছে সরকার। তারই ধারাবাহিকতায় দোহারে পদ্মা নদীতে অভিযান পরিচালনা করা হয়। নৌ পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। জেলেরা যাতে নদীতে মাছ শিকার করতে না পার, তার জন্য নৌ-পুলিশ সার্বক্ষনিক টহল দিচ্ছে। আটককৃতদের বিরুদ্ধে ২ দুটি নিয়মিত মামলা দেয়া হচ্ছে।

দোহার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোবাশ্বের আলম বলেন, ইলিশ আহরণে বিরত থাকা ৫০ জন জেলেকে ২৫ কেজি করে ভিজিএফ খাদ্য সহায়তা দেওয়া হয়েছে।