ঢাকা ০৮:২৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৩, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

দোহারে কেমিক্যাল ও কাপড়ের রং দিয়ে তৈরি হচ্ছে টমেটো সস্

ঢাকার দোহারের নয়াবাড়ি ইউনিয়নের আন্তা এলাকায় ক্ষতিকারক কেমিক্যাল, কাপড়ের রং ও আঠা দিয়ে তৈরি হচ্ছে ভেজিটেবল সস্।

বৃহস্পতিবার দুপুরে সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, উপজেলার কুসুমহাটি ইউনিয়নের সুরহাব মন্ডল এর বাড়ি ভাড়া নিয়ে একই ইউনিয়নের বাস্তা এলাকার মুক্তার হোসেন নামে এক ব্যক্তি গড়ে তুলেছেন এই সস্ তৈরির অবৈধ কারখানা।

যা বাজারজাত করা হচ্ছে দোহার-নবাবগঞ্জসহ আশেপাশের এলাকায়। বাজারজাতের ফলে বিভিন্ন হোটেল ও রেস্টুরেন্টে খাবারের সাথে এই সস্ খেয়ে মৃত্যু ঝুকিতে পরছেন শিশুসহ বিভিন্ন বয়সের মানুষ।

কারখানা মালিক মোক্তার হোসেনকে পাওয়া না গেলেও কারখানায় থাকা তোফাজ্জল শরিফ নামে এক শ্রমিক জানান তিনি মুক্তার হোসেনের কথামত এই কেমিক্যাল দিয়ে ক্ষতিকারক এই সস্ তৈরি করেন।

বোতলের স্টিকারে বিএসটিআইয়ের লোগো ও নারায়নগঞ্জের ঠিকানা ব্যবহার করে বাজারজাত করা হয় এই সস।

এবিষয়ে জানতে মোক্তার হোসেন এর মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি ঢাকা আছেন বলে ফোন বন্ধ করে দেন। খুব দ্রুত অবৈধ এই কারখানা বন্ধ করে এর মালিক মোক্তার হোসেনকে আইনের অওতায় নিয়ে আসার দাবি জানান স্থানীয় বাসিন্দারা।

ট্যাগ :

কালজয়ী গদ্যশিল্পী মীর মশাররফ হোসেনের ১৭৬ তম জন্মবার্ষিকী

কপি না করে নিউজ লিখা শিখুন!

দোহারে কেমিক্যাল ও কাপড়ের রং দিয়ে তৈরি হচ্ছে টমেটো সস্

প্রকাশের সময় : ১২:৩৭:৩৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৩

ঢাকার দোহারের নয়াবাড়ি ইউনিয়নের আন্তা এলাকায় ক্ষতিকারক কেমিক্যাল, কাপড়ের রং ও আঠা দিয়ে তৈরি হচ্ছে ভেজিটেবল সস্।

বৃহস্পতিবার দুপুরে সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, উপজেলার কুসুমহাটি ইউনিয়নের সুরহাব মন্ডল এর বাড়ি ভাড়া নিয়ে একই ইউনিয়নের বাস্তা এলাকার মুক্তার হোসেন নামে এক ব্যক্তি গড়ে তুলেছেন এই সস্ তৈরির অবৈধ কারখানা।

যা বাজারজাত করা হচ্ছে দোহার-নবাবগঞ্জসহ আশেপাশের এলাকায়। বাজারজাতের ফলে বিভিন্ন হোটেল ও রেস্টুরেন্টে খাবারের সাথে এই সস্ খেয়ে মৃত্যু ঝুকিতে পরছেন শিশুসহ বিভিন্ন বয়সের মানুষ।

কারখানা মালিক মোক্তার হোসেনকে পাওয়া না গেলেও কারখানায় থাকা তোফাজ্জল শরিফ নামে এক শ্রমিক জানান তিনি মুক্তার হোসেনের কথামত এই কেমিক্যাল দিয়ে ক্ষতিকারক এই সস্ তৈরি করেন।

বোতলের স্টিকারে বিএসটিআইয়ের লোগো ও নারায়নগঞ্জের ঠিকানা ব্যবহার করে বাজারজাত করা হয় এই সস।

এবিষয়ে জানতে মোক্তার হোসেন এর মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি ঢাকা আছেন বলে ফোন বন্ধ করে দেন। খুব দ্রুত অবৈধ এই কারখানা বন্ধ করে এর মালিক মোক্তার হোসেনকে আইনের অওতায় নিয়ে আসার দাবি জানান স্থানীয় বাসিন্দারা।