০৬:০৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ৩০ ভাদ্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

ঝিনাইদহে ‘বন্দুকযুদ্ধে শীর্ষ সন্ত্রাসী’ বাদশা নিহত

  • Reporter Name
  • প্রকাশের সময় : ০৪:০৫:৪৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০১৯
  • 236

ঝিনাইদহে হরিণাকুণ্ডু উপজেলায় পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ বাদশা শেখ (৫০) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন।

পুলিশের দাবি, নিহত বাদশা শেখ শীর্ষ সন্ত্রাসী। তার বিরুদ্ধে সাতটি খুনসহ ১০টি মামলা আদালতে বিচারাধিন রয়েছে। বাদসা জেলার হরিণাকুণ্ডু উপজেলার জোড়াপুকুরিয়া গ্রামের হেলাল উদ্দিন শেখের ছেলে।

রোববার দিবাগত রাত পোনে ২টার দিকে এলাকার তেতুলবাড়িয়া গ্রামের বটতলার কাছে একটি মেহগনি বাগানে এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে।

হরিণাকুন্ডু থানার ওসি মো. আসাদুজ্জামান জানান, সন্ত্রাসীরা নাশকতার পরিকল্পনা নিয়ে বৈঠক করছে গোপন সূত্রে জানতে পারেন তারা। সে মোতাবেক ঘটনাস্থল তেতুলবাড়িয়া গ্রামের বটতলার কাছে মেহগনি বাগানে যাওয়া মাত্র সন্ত্রাসীরা পুলিশ সদস্যদের লক্ষ্য করে গুলি চালায়। পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়।

বন্দুকযুদ্ধের এক পর্যায়ে সন্ত্রাসীরা এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায়। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় এলাকার শীর্ষ সন্ত্রাসী বাদশাকে উদ্ধার করে স্থানীয় হরিণাকুণ্ডু উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনা হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

এ ঘটনায় পুলিশের দুই সদস্য আহত হয়েছেন মর্মে দাবি করেছেন ওসি। আহতরা হলেন- হরিণাকুণ্ডু থানার এসআই সরোয়ার হোসেন ও কনস্টেবল সোহেল।

নিহতের বিরুদ্ধে সাতটি খুনসহ ১০টি মামলা আদালতে বিচারাধিন রয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করা হয়েছে একটি ওয়ানশুটার গান এবং এক রাউন্ড বন্দুকের গুলি।

পুলিশের অন্য একটি সূত্র যুগান্তরকে জানায়, কথিত এ বন্দুকযুদ্ধে থানা পুলিশ ও জেলা গোয়েন্দা পুলিশের পৃথক দুটি দল অংশ নেয়।

Tag :

মৌলভীবাজারে যৌতুকের দাবিতে গৃহবধূকে নির্যাতন ! প্রশাসনের নিরব ভূমিকা

ঝিনাইদহে ‘বন্দুকযুদ্ধে শীর্ষ সন্ত্রাসী’ বাদশা নিহত

প্রকাশের সময় : ০৪:০৫:৪৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৮ নভেম্বর ২০১৯

ঝিনাইদহে হরিণাকুণ্ডু উপজেলায় পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ বাদশা শেখ (৫০) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন।

পুলিশের দাবি, নিহত বাদশা শেখ শীর্ষ সন্ত্রাসী। তার বিরুদ্ধে সাতটি খুনসহ ১০টি মামলা আদালতে বিচারাধিন রয়েছে। বাদসা জেলার হরিণাকুণ্ডু উপজেলার জোড়াপুকুরিয়া গ্রামের হেলাল উদ্দিন শেখের ছেলে।

রোববার দিবাগত রাত পোনে ২টার দিকে এলাকার তেতুলবাড়িয়া গ্রামের বটতলার কাছে একটি মেহগনি বাগানে এ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে।

হরিণাকুন্ডু থানার ওসি মো. আসাদুজ্জামান জানান, সন্ত্রাসীরা নাশকতার পরিকল্পনা নিয়ে বৈঠক করছে গোপন সূত্রে জানতে পারেন তারা। সে মোতাবেক ঘটনাস্থল তেতুলবাড়িয়া গ্রামের বটতলার কাছে মেহগনি বাগানে যাওয়া মাত্র সন্ত্রাসীরা পুলিশ সদস্যদের লক্ষ্য করে গুলি চালায়। পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়।

বন্দুকযুদ্ধের এক পর্যায়ে সন্ত্রাসীরা এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায়। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় এলাকার শীর্ষ সন্ত্রাসী বাদশাকে উদ্ধার করে স্থানীয় হরিণাকুণ্ডু উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আনা হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।

এ ঘটনায় পুলিশের দুই সদস্য আহত হয়েছেন মর্মে দাবি করেছেন ওসি। আহতরা হলেন- হরিণাকুণ্ডু থানার এসআই সরোয়ার হোসেন ও কনস্টেবল সোহেল।

নিহতের বিরুদ্ধে সাতটি খুনসহ ১০টি মামলা আদালতে বিচারাধিন রয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করা হয়েছে একটি ওয়ানশুটার গান এবং এক রাউন্ড বন্দুকের গুলি।

পুলিশের অন্য একটি সূত্র যুগান্তরকে জানায়, কথিত এ বন্দুকযুদ্ধে থানা পুলিশ ও জেলা গোয়েন্দা পুলিশের পৃথক দুটি দল অংশ নেয়।