০৫:১৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ৩০ ভাদ্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

গান গেয়ে সবার কাছে বেঁচে থাকতে চাই…………….নিগার সুলতানা পপি

  • Reporter Name
  • প্রকাশের সময় : ০১:৩২:১১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ জানুয়ারী ২০১৯
  • 663

যার একমাত্র ধ্যান-প্রেম-সাধনা সাঁইজির গানের বাণীতে সুর খুঁজে পেয়েছে। কৈশোর থেকে অন্তরে লালন করছেন সাঁইজিকে। ইতোমধ্যে লালনের বহু গান করেছেন।প্রকৃতির কাছে, শিশুর কাছে যার শেখার অনন্ত বাসনা। সে হচ্ছে আমাদের খুব পরিচিত মুখ কণ্ঠশিল্পী নিগার সুলতানা পপি’র কথা বলছি। তার সাথে এক সাক্ষাত কালে নিগার সুলতানা পপি বলেল যে, আমার বয়স যখন ১০ বছর তখন থেকে আমার গান গাওয়া শুরু । আমার দাদী’র জন্যই আজকে আমি শিল্পী হতে পেরেছি। আমি দাদীর সাথে বিভিন্ন গানের অনুষ্ঠানে যেতাম। মন ভরে উপভোগ করতাম শ্রদ্ধেয় আব্বাসউদ্দিন, আব্দুল আলিমের গান। সে সব গানের মাঝে আমি যেন নিজেকে হারিয়ে ফেলতাম। গানের কথাগুলো খুব ভালো লাগতো, আর সুর তো ছিল হৃদয় হরণ করা। তখন থেকেই গান শেখার তীব্র বাসনা জাগে এবং গাইতে চেষ্টা করি। আমাদের পরিবারে আমি একায় গান করি। তবে আমি সাঁইজির গান ছোট বেলা থেকে ভালবাসি। আর গান আমার জীবনের একটা অংশ হয়ে যাবে সেটাও ভাবি নাই কখনো। পরিবারের সবার সহযোগিতা ও ভালোবাসা আমায় প্রেরণা দিয়েছে। ভালোবাসতে বাসতে সংগীতের সাগরে এমনভাবে ডুবে গেলাম যে, গান আর পরিবার ছাড়া অন্য কিছু চিন্তা করার সময় পাই না। ডুবে কী পাব, কী পাব না এটা চিন্তাই করিনি। এখন সংগীতই আমার পেশা, নেশা, প্রেম, জীবন। কিন্তু সাঁইজির অসংখ্য গান এখনও সুরের বাইরে রয়ে গেছে, সেগুলো নিয়েই ব্যস্ত থাকি। তবে দেশে-বিদেশে যে প্রান্তেই গান গাই মনে হয় লালনের আখড়ায় দাঁড়িয়ে আছি। সবশেষে কন্ঠশিল্পী নিগার সুলতানা পপি ও তার পরিবারের পক্ষ থেকে সবার দোয়া ও ভালোবাসা চেয়েছেন।

Tag :

এডিসির পর সানজিদার বদলির খবরটি গুজব

গান গেয়ে সবার কাছে বেঁচে থাকতে চাই…………….নিগার সুলতানা পপি

প্রকাশের সময় : ০১:৩২:১১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ জানুয়ারী ২০১৯

যার একমাত্র ধ্যান-প্রেম-সাধনা সাঁইজির গানের বাণীতে সুর খুঁজে পেয়েছে। কৈশোর থেকে অন্তরে লালন করছেন সাঁইজিকে। ইতোমধ্যে লালনের বহু গান করেছেন।প্রকৃতির কাছে, শিশুর কাছে যার শেখার অনন্ত বাসনা। সে হচ্ছে আমাদের খুব পরিচিত মুখ কণ্ঠশিল্পী নিগার সুলতানা পপি’র কথা বলছি। তার সাথে এক সাক্ষাত কালে নিগার সুলতানা পপি বলেল যে, আমার বয়স যখন ১০ বছর তখন থেকে আমার গান গাওয়া শুরু । আমার দাদী’র জন্যই আজকে আমি শিল্পী হতে পেরেছি। আমি দাদীর সাথে বিভিন্ন গানের অনুষ্ঠানে যেতাম। মন ভরে উপভোগ করতাম শ্রদ্ধেয় আব্বাসউদ্দিন, আব্দুল আলিমের গান। সে সব গানের মাঝে আমি যেন নিজেকে হারিয়ে ফেলতাম। গানের কথাগুলো খুব ভালো লাগতো, আর সুর তো ছিল হৃদয় হরণ করা। তখন থেকেই গান শেখার তীব্র বাসনা জাগে এবং গাইতে চেষ্টা করি। আমাদের পরিবারে আমি একায় গান করি। তবে আমি সাঁইজির গান ছোট বেলা থেকে ভালবাসি। আর গান আমার জীবনের একটা অংশ হয়ে যাবে সেটাও ভাবি নাই কখনো। পরিবারের সবার সহযোগিতা ও ভালোবাসা আমায় প্রেরণা দিয়েছে। ভালোবাসতে বাসতে সংগীতের সাগরে এমনভাবে ডুবে গেলাম যে, গান আর পরিবার ছাড়া অন্য কিছু চিন্তা করার সময় পাই না। ডুবে কী পাব, কী পাব না এটা চিন্তাই করিনি। এখন সংগীতই আমার পেশা, নেশা, প্রেম, জীবন। কিন্তু সাঁইজির অসংখ্য গান এখনও সুরের বাইরে রয়ে গেছে, সেগুলো নিয়েই ব্যস্ত থাকি। তবে দেশে-বিদেশে যে প্রান্তেই গান গাই মনে হয় লালনের আখড়ায় দাঁড়িয়ে আছি। সবশেষে কন্ঠশিল্পী নিগার সুলতানা পপি ও তার পরিবারের পক্ষ থেকে সবার দোয়া ও ভালোবাসা চেয়েছেন।