০৫:১৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ৩০ ভাদ্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

গণ মানুষের নেতা মিয়া ভাই খ্যাত আবুল হোসেন তরুনের কনিষ্ঠ পুত্রকে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হিসাবে দেখতে চায় কুমারখালী বাসী

  • Reporter Name
  • প্রকাশের সময় : ০৬:৩৩:১১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ জানুয়ারী ২০১৯
  • 342

আবুল হোসেন তরুন ২০ ফেব্রুয়ারী ১৯৪৬ সালে কুমারখালীর বাটিকামারা গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতা শহীদ গোলাম কিবরিয়া কুমারখালীর আওয়ামী লীগের গোড়াপত্তনকারী,বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের অত্যন্ত আস্থাভাজন সাবেক প্রাদেশিক পরিষদ, গণ পরিষদ ও জাতীয় সংসদ সদস্য কুমারখালী থানা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা। বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ গোলাম কিবরিয়া ১৯৭০ ও ১৯৭৩ সালে একই আসন হতে এমপি নির্বাচিত হন। গোলাম কিবরিয়া ১৯৭৪ সালের ২৫ ডিসেম্বর ঈদগাহে ঈদের নামাজ রত অবস্থায় আততায়ীর গুলিতে নিহত হন। শহীদ গোলাম কিবরিয়া আততায়ীর হাতে নিহত হবার পর আবুল হোসেন তরুন ১৯৭৫ সালে উপনির্বাচন ও ১৯৮৬ সালে সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দলীয় এমপি এবং ১৯৮৯ সালে কুমারখালী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তিনি ছিলেন গণ মানুষের নেতা দল মত নির্বিশেষে প্রতিটা মানুষের হ্রদয়ের মনিকোঠায় ছিল তার স্থান। সবাই তাকে মিয়া ভাই বলে সম্মোধোন করতো। কুষ্টিয়া অঞ্চলের রাজনৈতিক নেতা আবুল হোসেন তরুন ১৯৯৭ সালের ৯ মার্চ ঢাকার শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে হ্রদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যান। তার দুই পুত্র গোলাম কবির এবং গোলাম মোর্শেদ পিটার। তার মৃত্যুর পর তার সহধর্মিণী বেগম সুলতানা তরুন ২০০৮ সালে কুষ্টিয়া ৪ আসনের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। আবুল হোসেন তরুন কুমারখালীর অত্যন্ত জনপ্রিয় নেতা ছিলেন।

আওয়ামী লীগের গোড়াপত্তন কারী ঐতিহ্যবাহী শহীদ গোলাম কিবরিয়ার পরিবার থেকে ইতিমধ্যে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তারুণ্যের প্রতীক ব্যারিষ্টার সেলিম আলতাফ জর্জ সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। এই পরিবারের আরেক উজ্জ্বল নক্ষত্র তরুন প্রজন্মের হার্ট যাকে সবাই হ্রদয়ের মণিকোঠায় স্থান দিয়েছে মরহুম আবুল হোসেন তরুনের কনিষ্ঠ পুত্র গোলাম মোর্শেদ পিটারকে আসন্ন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হিসাবে দেখতে চায় কুমারখালীবাসী।

Tag :

এডিসির পর সানজিদার বদলির খবরটি গুজব

গণ মানুষের নেতা মিয়া ভাই খ্যাত আবুল হোসেন তরুনের কনিষ্ঠ পুত্রকে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হিসাবে দেখতে চায় কুমারখালী বাসী

প্রকাশের সময় : ০৬:৩৩:১১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ জানুয়ারী ২০১৯

আবুল হোসেন তরুন ২০ ফেব্রুয়ারী ১৯৪৬ সালে কুমারখালীর বাটিকামারা গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতা শহীদ গোলাম কিবরিয়া কুমারখালীর আওয়ামী লীগের গোড়াপত্তনকারী,বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের অত্যন্ত আস্থাভাজন সাবেক প্রাদেশিক পরিষদ, গণ পরিষদ ও জাতীয় সংসদ সদস্য কুমারখালী থানা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা। বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ গোলাম কিবরিয়া ১৯৭০ ও ১৯৭৩ সালে একই আসন হতে এমপি নির্বাচিত হন। গোলাম কিবরিয়া ১৯৭৪ সালের ২৫ ডিসেম্বর ঈদগাহে ঈদের নামাজ রত অবস্থায় আততায়ীর গুলিতে নিহত হন। শহীদ গোলাম কিবরিয়া আততায়ীর হাতে নিহত হবার পর আবুল হোসেন তরুন ১৯৭৫ সালে উপনির্বাচন ও ১৯৮৬ সালে সাধারণ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের দলীয় এমপি এবং ১৯৮৯ সালে কুমারখালী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তিনি ছিলেন গণ মানুষের নেতা দল মত নির্বিশেষে প্রতিটা মানুষের হ্রদয়ের মনিকোঠায় ছিল তার স্থান। সবাই তাকে মিয়া ভাই বলে সম্মোধোন করতো। কুষ্টিয়া অঞ্চলের রাজনৈতিক নেতা আবুল হোসেন তরুন ১৯৯৭ সালের ৯ মার্চ ঢাকার শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে হ্রদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যান। তার দুই পুত্র গোলাম কবির এবং গোলাম মোর্শেদ পিটার। তার মৃত্যুর পর তার সহধর্মিণী বেগম সুলতানা তরুন ২০০৮ সালে কুষ্টিয়া ৪ আসনের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। আবুল হোসেন তরুন কুমারখালীর অত্যন্ত জনপ্রিয় নেতা ছিলেন।

আওয়ামী লীগের গোড়াপত্তন কারী ঐতিহ্যবাহী শহীদ গোলাম কিবরিয়ার পরিবার থেকে ইতিমধ্যে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তারুণ্যের প্রতীক ব্যারিষ্টার সেলিম আলতাফ জর্জ সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। এই পরিবারের আরেক উজ্জ্বল নক্ষত্র তরুন প্রজন্মের হার্ট যাকে সবাই হ্রদয়ের মণিকোঠায় স্থান দিয়েছে মরহুম আবুল হোসেন তরুনের কনিষ্ঠ পুত্র গোলাম মোর্শেদ পিটারকে আসন্ন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হিসাবে দেখতে চায় কুমারখালীবাসী।