০৮:০০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ৩০ ভাদ্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

কুষ্টিয়ার করোনা মহামারীর মধ্যে প্রসাশনের চোখ ফাঁকি দিয়ে ১৪ বছরের মেয়ের বাল্যবিবাহ সম্পন্য

  • Reporter Name
  • প্রকাশের সময় : ০৫:১৩:৪৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জুলাই ২০২০
  • 353

অপরাধ ডেস্কঃ-কুষ্টিয়ার  ভেড়ামা্রা উপজেলার বাহাদুরপুর ইউনিয়নের কুচিয়ামোরা ঠাকুর দৌলতপুর গ্রামের মোছাঃ দিবা খাতুন (১৪) পিতাঃ মৃত সালাম মুন্সী, মাতাঃ আফরোজা খাতুন কে বাল্য বিবাহ দেওয়া হয়েছে বলে জানা যায়। জানা যায় করোনার এই মহামারির সময় প্রসাশনের দৃষ্টির ফাক দিয়ে দেওয়া হয় বাল্যবিবাহ । এলাকাবাসী জানান এ বিষয়ে তাদের চে্যারমান ও সকলেই অবগত আছেন। এর আগেও তাদের বাসা থেকে অনেক বাল্য বিবাহ হয়েছে । সবে ক্লাস ৯ এ ওঠা দিবা ছিল মেধাবী ছাত্রী । পড়াশোনার বয়সে এমন মেধাবী ছাত্রীকে ধরিয়ে দেওয়া হল সংসারের বোঝা । গত ১০ থেকে ১৫ দিন আগে মানুষের চোখের আড়ালে এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কতৃক বাল্যবিবাহ আইনকে বৃ্ধাংগুলী দেখিয়ে নষ্ট করা হল আর একটি ফুলে মত জীবন।পাষন্ড মায়ের হাতে এই দিয়ে ২য় বার নষ্ট হলো মেয়ের জীবন।মেয়ের মায়ের সাথে ফোনে কথা বলার চেষ্টা করা হলে তিনি কথা না বলে ফোন কেটে দেন ও বিভিন্ন নেতার ভয় দেখান। এ বিষয়ে ভেড়ামারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ সোহেল মারুফ সাহেবের সাথে কথা বললে তিনি জানা, আমি বিষয় টি অবগত হয়েছি আমরা মেম্বারকে তাদের ওখানে পাঠাবো ও ব্যাবস্থা গ্রহন করবো।উক্ত বিষয়ে বাংলাদেশ সরকার কতৃক আইনে এদের পরিবার ও বিয়ে দেওয়া কাজি কে আইনের আওতাও আনলে বাল্যবিবাহের মত অপরাধ কমে আসবে ও অন্যরা সচেতন হবে বলে জানান সচেতন মহল।

Tag :

মৌলভীবাজারে যৌতুকের দাবিতে গৃহবধূকে নির্যাতন ! প্রশাসনের নিরব ভূমিকা

কুষ্টিয়ার করোনা মহামারীর মধ্যে প্রসাশনের চোখ ফাঁকি দিয়ে ১৪ বছরের মেয়ের বাল্যবিবাহ সম্পন্য

প্রকাশের সময় : ০৫:১৩:৪৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জুলাই ২০২০

অপরাধ ডেস্কঃ-কুষ্টিয়ার  ভেড়ামা্রা উপজেলার বাহাদুরপুর ইউনিয়নের কুচিয়ামোরা ঠাকুর দৌলতপুর গ্রামের মোছাঃ দিবা খাতুন (১৪) পিতাঃ মৃত সালাম মুন্সী, মাতাঃ আফরোজা খাতুন কে বাল্য বিবাহ দেওয়া হয়েছে বলে জানা যায়। জানা যায় করোনার এই মহামারির সময় প্রসাশনের দৃষ্টির ফাক দিয়ে দেওয়া হয় বাল্যবিবাহ । এলাকাবাসী জানান এ বিষয়ে তাদের চে্যারমান ও সকলেই অবগত আছেন। এর আগেও তাদের বাসা থেকে অনেক বাল্য বিবাহ হয়েছে । সবে ক্লাস ৯ এ ওঠা দিবা ছিল মেধাবী ছাত্রী । পড়াশোনার বয়সে এমন মেধাবী ছাত্রীকে ধরিয়ে দেওয়া হল সংসারের বোঝা । গত ১০ থেকে ১৫ দিন আগে মানুষের চোখের আড়ালে এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কতৃক বাল্যবিবাহ আইনকে বৃ্ধাংগুলী দেখিয়ে নষ্ট করা হল আর একটি ফুলে মত জীবন।পাষন্ড মায়ের হাতে এই দিয়ে ২য় বার নষ্ট হলো মেয়ের জীবন।মেয়ের মায়ের সাথে ফোনে কথা বলার চেষ্টা করা হলে তিনি কথা না বলে ফোন কেটে দেন ও বিভিন্ন নেতার ভয় দেখান। এ বিষয়ে ভেড়ামারা উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ সোহেল মারুফ সাহেবের সাথে কথা বললে তিনি জানা, আমি বিষয় টি অবগত হয়েছি আমরা মেম্বারকে তাদের ওখানে পাঠাবো ও ব্যাবস্থা গ্রহন করবো।উক্ত বিষয়ে বাংলাদেশ সরকার কতৃক আইনে এদের পরিবার ও বিয়ে দেওয়া কাজি কে আইনের আওতাও আনলে বাল্যবিবাহের মত অপরাধ কমে আসবে ও অন্যরা সচেতন হবে বলে জানান সচেতন মহল।