
রাসেল হোসেন,ছাত্রলীগের যেনো আর এক নাম। গত কমিটিতে কুমারখালী উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক ছিলেন তিনি। সেই থেকেই ধিরে ধিরে ছাত্র সমাজের কাছে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পান তিনি। এছাড়াও ছাত্র সমাজ ও ছাত্রলীগ কর্মীদের কাছে রাসেল হোসেনের কথা তুললেই তারা বলেন, বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈ্নিক রাসেল ভাই এবং কুমারখালী উপজেলা ছাত্রলীগের হিরো আইকন এই রাসেল হোসেন। তিনি বড়দের যেমন শ্রদ্ধা করতেন তেমনি ছোটোদের স্নেহ ও ভালোবাসতেন । এটাও জানা যায় তার কাছে কেউ কখনো সাহায্য চাইতে আসলে অবিলম্বে সকলের সহযোগীতা করতেন তিনি। কিন্তু কুমারখালীর এই কর্ণধরকে নব-গঠিত কমিটিতে না রাখায় ছাত্র সমাজ ও বিভিন্ন মহল নারাজ হয়ে রাস্তায় পর্যন্ত নামে,কিন্তু তার নেই কোনো প্রতিকার ।
এ বিষয়ে আরো কিছু ছাত্রলীগ কর্মী বলেন, কুমারখাল্যী উপজেলা ছাত্রলীগ মানেই রাসেল ভাই । আজ রাসেল ভাইকে কিছু অসাধু ব্যাক্তি কমিটিতে রাখে নি বলেই আজ কুমারখালী উপজেলা ছাত্রলীগ হারা, বঙ্গবন্ধুর দেখানো ছাত্রলীগের আদর্শ হারা। আমরা সবাই রাসেল ভাইকে সভাপতি দেখতে চাই। কারণ রাসেল ভাই ছাড়া কারোর সম্ভব নয় কুমারখালী ছাত্রলীগকে দাড় করা। রাসেল ভাই না থাকা পর্যন্ত আমরা মনে করবো কুমারখালীতে ছাত্রলীগ নেই ।
এ বিষয়ে কুমারখালীর বিভিন্ন এলাকারছাত্রমহল বলেন, রাসেল ভাইয়ের কাছে যে কোনো প্রকার বিপদ-আপদে আমরা তাকে কাছে পাই। তিনি কমিটিতে থাকা অবস্থায় যেমন আমাদের সহযোগীতা করতেন এখনো আগের মতই আছে শুধু রাসেল ভাই ছাড়া আমরা ছাত্রলীগ মুখে আনতে পারি না এবং আনি না। আমাদের কাছে কুমারখালী উপজেলা ছাত্রলীগ মানেই রাসেক ভাই।
কুমারখালী উপজেলার সকল ছাত্র সমাজ রাসেল হোসেনকে সভাপতি দেখতে চাইলেও আজ রাসেল ভাইকে কিছু কুচক্রের মাধ্যমে কমিটিতে রাখা হয় নি।
সকল ছাত্র সমাজের একটাই আবদার রাসেল ভাইকে কুমারখালী উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি দেখতে চাই।বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈ্নিকের কাছে থাকলে লীগ পথ হারাবে না ছাত্রলীগ।
জাতি এবং আওয়ামী সকল নেতা-নেত্রী বৃন্দের কাছে আজ ছাত্র সমাজের একটাই প্রশ্ন বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈ্নিক রাসেল ভাইকে কেনো কমিটিতে রাখা হলো না? কেনো কুচক্র মহলের কারণে রাসেল ভাইয়ের সাথে দুর্নীতি করা হলো।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমাদের একটাই চাওয়া বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বাস্তবায়নে রাসেল ভাইকে কুমারখালী উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি দেখতে চাই ।