১২:৫৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ৯ আশ্বিন ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

কুমারখালীতে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে বিভ্রাট, ঘরে ঘরে ভুতুড়ে বিল

  • Reporter Name
  • প্রকাশের সময় : ০৩:৫১:২৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জুন ২০২০
  • 191

কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (ওজোপাডিকোলি) এর আওতাধীন ১০ হাজার ৫ শত গ্রাহকের অনেকেই তাদের পরিষেবাতে সন্তোষ্ট নন বা ভুতুড়ে বিলের কারনে নানা ধরনের ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন বলে একাধিক ভুক্তভোগীর অভিযোগ পাওয়া গেছে।

বৃহস্পতিবার এমনই কিছু ভুক্তভোগী প্রদীপ কুমার দাস, মোঃ রফিকুল ইসলাম ও রঞ্জিত কুমার জানান, করোনা পরিস্থিতির মধ্যে ফেব্রুয়ারী থেকে এপ্রিল পর্যন্ত তিন মাস বিদ্যুৎ বিল নেয়া বন্ধ থাকলেও পরবর্তীতে দেখা যায় লক ডাউনে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকা অবস্থায় ৩/৪ গুন বেশী বিদ্যুৎ বিল দেবার এবং প্রতিমাসে সঠিক ভাবে বিল পরিশোধ করার পরও পূর্বের বিল বর্তমান বিলের সাথে যোগ করে দেবার। এসব বিষয় নিয়ে বিদ্যুৎ অফিসে কথা বলতে গেলে তারা দুর্ব্যবহার করেন এবং পরে সমন্বয় করা হবে বলে জানান।

কুমারখালী ওজোপাডিকোলির আবাসিক প্রকৌশলী ইঞ্জিনিয়ার মোঃ আব্দুর রশিদ দুর্ব্যবহারের বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন করোনা পরিস্থিতিতে সরকারি ভাবে নির্দেশনা ছিলো নিজেদের নিরাপদ রেখে দায়িত্ব পালনের জন্য সেক্ষেত্রে মিটার রিডার গন্তব্য না গিয়ে বিল করার কারনে এমন হতে পারে আর পূর্বের বিল বর্তমান বিলের সাথে জুড়ে দেবার বিষয়ে বলেন অনেক সময় গ্রাহক নির্দিষ্ট সময়ে বিল না দিয়ে পরবর্তীতে দিলে এমন সমস্যা হতে পারে কারন বিল তৈরী হয় সফটওয়্যার এর মাধ্যমে।

Tag :

বালিয়াকান্দি মোটরসাইকেল সহ ইয়াবা ব্যবসায়ী গ্রেফতার ৩

You cannot copy content of this page

কুমারখালীতে বিদ্যুৎ বিল নিয়ে বিভ্রাট, ঘরে ঘরে ভুতুড়ে বিল

প্রকাশের সময় : ০৩:৫১:২৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জুন ২০২০

কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে ওয়েস্ট জোন পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (ওজোপাডিকোলি) এর আওতাধীন ১০ হাজার ৫ শত গ্রাহকের অনেকেই তাদের পরিষেবাতে সন্তোষ্ট নন বা ভুতুড়ে বিলের কারনে নানা ধরনের ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন বলে একাধিক ভুক্তভোগীর অভিযোগ পাওয়া গেছে।

বৃহস্পতিবার এমনই কিছু ভুক্তভোগী প্রদীপ কুমার দাস, মোঃ রফিকুল ইসলাম ও রঞ্জিত কুমার জানান, করোনা পরিস্থিতির মধ্যে ফেব্রুয়ারী থেকে এপ্রিল পর্যন্ত তিন মাস বিদ্যুৎ বিল নেয়া বন্ধ থাকলেও পরবর্তীতে দেখা যায় লক ডাউনে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকা অবস্থায় ৩/৪ গুন বেশী বিদ্যুৎ বিল দেবার এবং প্রতিমাসে সঠিক ভাবে বিল পরিশোধ করার পরও পূর্বের বিল বর্তমান বিলের সাথে যোগ করে দেবার। এসব বিষয় নিয়ে বিদ্যুৎ অফিসে কথা বলতে গেলে তারা দুর্ব্যবহার করেন এবং পরে সমন্বয় করা হবে বলে জানান।

কুমারখালী ওজোপাডিকোলির আবাসিক প্রকৌশলী ইঞ্জিনিয়ার মোঃ আব্দুর রশিদ দুর্ব্যবহারের বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন করোনা পরিস্থিতিতে সরকারি ভাবে নির্দেশনা ছিলো নিজেদের নিরাপদ রেখে দায়িত্ব পালনের জন্য সেক্ষেত্রে মিটার রিডার গন্তব্য না গিয়ে বিল করার কারনে এমন হতে পারে আর পূর্বের বিল বর্তমান বিলের সাথে জুড়ে দেবার বিষয়ে বলেন অনেক সময় গ্রাহক নির্দিষ্ট সময়ে বিল না দিয়ে পরবর্তীতে দিলে এমন সমস্যা হতে পারে কারন বিল তৈরী হয় সফটওয়্যার এর মাধ্যমে।