
কুষ্টিয়ার কুমারখালী থানার তেবাড়িয়া গ্রামের মৃত আলাউদ্দিন মিয়া এর পুত্র জাহাঙ্গীর আলম নিজের সাথে সাথে যুব সমাজের বেকারত্ব দূর করার লক্ষে ২ ট ঋণদান প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ গ্রহণ করেন এবং ঋণ নেওয়া অরথ দ্বারা কুষ্টিয়ার খোকসা থার মোড়াগাছাতে একটি সোনালী মুরগির খামার তৈ্রি করেন। খামার তৈ্রি এবং খামারে সোনালী মুরগির বাচ্চা তোলার প্রায় ২ মাস পর গত ২৪/০১/২০২০ ইং তারিখ রাত ৩ ঘটিকার সময় বিদ্যুতিক শর্ট সার্কিটের আগুনে ছেয়ে যায় তার খামার টি। ১ হাজার মুরগি সহ পুড়ে যায় তার খামার টি। হতাশায় পরে যায় জাহাঙ্গীর আলম, কারণ এই খামার সম্পূর্ণ তিনি ঋন নিয়ে দবার করিয়েছিলেন এখন তিনি সেই ঋণ শোধ করবেন কি করে। এ বিষয়ে তিনি আরো বলে, আমি চেয়েছিলাম খামার টি থেকে আমারও বেকারত্ব দূর হবে সাথে আরো কিছু সংখ্যক মানুষ কর্মসংস্থান পাবেন। ঋনের বোঝা আমার ঘারে থাকলেও ঠিক আমি সবাইকে সাথে নিয়ে দিন খেয়ে চলে যাবো। বড় গাড়ি- বাড়ীর আশা আমার ছিলো না। কিন্তু বিদ্যুতিক শর্ট সার্কিটের আগুনে যেন আমার খামার নয় আমার সপ্ন এবং আমাকে পুড়িয়েছে।কাঁদো কাঁদো মুখে তিনি আরো বলেন এখন আপনারাই পারবেন আমাকে সাহায্য করে আমাকে বেচে থাকতে সাহায্য করতে পারবেন। ইতি মধ্যে কুমারখালীর সুনামধন্য সোনার বাংলা ভোগ্যপণ্য ও ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি লিঃ এর মালিক মোঃ সাব্বির হোসেন বিষয়টি শুনে এবং দেখে কিছু পরিমান অর্থ দ্বারা তাকে সহযোগীতা করেন এবং আশ্বস্ত করেন যে কুমারখালীর মানুষ অবশযই তাকে সহযোগীতা করবে এছাড়াও তিনি বলেন, আমাদের গণ্মানুষের নেতা মাননীয় সংসদ সদস্য কুষ্টিয়া-৪ ব্যারিষ্টার সেলিম আলতাফ জর্জ ভাইয়ের কাছে এবং কুমারখালীর সকল ব্যাক্তি বর্গের কাছে আমার বিনীত নিবেদন আপনারা ক্ষতিগ্রস্ত জাহাঙ্গীর আলমের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিবেন যেনো এভাবে ব্যাবসায় উদ্যোগ নিয়ে আমাদের যুব সমাজ নিজ ও পরের বেকারত্ব দূর করতে পা্রে।